Our Authors
Dedication. Expertise. Passion.
অভিরূপ ব্যানার্জী
জন্ম ১৫ই জুলাই, ১৯৯০ সাল, হাওড়া শিবপুরে। ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতক। পেশাগত দিক থেকে বর্তমানে 'বিল্ডিং অটোমেশন' সেক্টরে একটি মার্কিন কোম্পানীতে কলকাতায় কর্মরত। ছোট থেকে অ্যাডভেঞ্চার এবং গোয়েন্দা গল্পের ভক্ত হলেও, বয়স বাড়ার সাথে সাথে ইতিহাস সহ বিভিন্ন বিষয়ের বইয়ের প্রতি আগ্রহ বাড়তে থাকে।বই ছাড়াও গান, মূলত রক এবং ব্লু'জ মিউজিকের প্রতি ঝোঁক রয়েছে। লেখালেখি শুরু কলেজ জীবনে। এর আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু ছোট গল্প লিখলেও, প্রিন্ট মিডিয়ায় 'তপ্ত গোধূলি' লেখকের প্রথম প্রকাশিত বই।
ঋদ্ধিমান মিত্র
বাড়ি সিউড়ি, জন্মদিন ১৫ ফেব্রুয়ারি, ছোটবেলা থেকে লেখালিখি, শিল্প কলা কাজের প্রতি ছিলো বিশেষ আকর্ষণ, একাদশ শ্রেণি থেকে গান লেখা এবং সেই গানে সুর দেওয়া ছিলো তার এক নতুন প্রতিভার সাথে পরিচিতি, পাশাপাশি ভাবে বিভিন্নভাবে নতুন গ্রাফিক্স, ছবি আঁকা ও ছবি তোলা একই ভাবে চালিয়ে গেছে, পড়াশোনা MA Multimedia এবং MSW। ২০১৮ সালে কংগ্রেস রাজনীতিতে প্রবেশ এবং আর পাঁচজন মানুষের মতো একটা সুস্থ সমাজ দেখার ইচ্ছে প্রবল, ২০২১ সালে প্ৰথম প্রকাশিত হয় প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'নীলের অন্তরে', 2024 সালে প্রকাশিত হয় গান্ধীজির জীবনী নিয়ে লেখা 'এক নজরে গান্ধীজি' এবং 'অতীতের ভালোবাসা' দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ।
সুজল দত্ত
বিজ্ঞানের ছাত্র, গবেষক ও শিক্ষক সুজল দত্তের জন্ম উত্তর কলকাতার শামপুকুরে। ছোটবেলা থেকেই মায়ের উৎসাহে তার কবিতার প্রতি আগ্রহ। বয়স বাড়ার সাথে সাথে তা কখন যেন ভালোবাসায় রূপান্তরিত হয়। তার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই 'কবিতা যখন ক্যাকটাস'। সুজল নিজে একজন কবিতা কথকও বটে। অনেকগুলি বছর ধরেই সে বাচিক শিল্পের অন্যতম প্রতিষ্ঠান ব্রততী পরম্পরায় আবৃত্তি চর্চায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছে। জীবন-জীবিকা, ওঠা -পড়ার সঙ্গে পা মিলিয়েই চলে তার কবিতা যাপন।
কেশব মেট্যা
পশ্চিম মেদিনীপুরের সোনামুই গ্রামে কেশব মেট্যা-র জন্ম আশির দশকের মাঝামাঝি। লেখালেখি শুরু স্কুলজীবন থেকে। সম্পাদনা করেন সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক একটি বিশিষ্ট পত্রিকা ‘মহুল’।
প্রকাশিত অন্যান্য কবিতার বই– ভয় কী পাগলী ছুঁয়ে দ্যাখ্ , গোপন কথাটি, পরাণপ্রিয় , দরদিয়া হে...। অণুগল্পের বই–ম্যাঁও এবং সম্পাদিত গ্রন্থ–স্বাধীনতা আন্দোলনে ঘাটাল মহকুমা।
জয়িতা ঘোষ হালদার
জন্ম কলকাতায় রামকৃষ্ণ সারদা মিশন মাতৃভবনে।স্কুলজীবন ক্রাইস্ট চার্চ স্কুল, বাগবাজার মাল্টিপারপাস স্কুল ও কলেজ দমদম মতিঝিল কলেজ , কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যের স্নাতক।প্রথম লেখা প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৯১ সালে। এরপর ২০১২ সাল থেকে নিয়মিত বহু পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়। নিজের সাহিত্যকর্ম প্রবন্ধ, পুস্তক সমালোচনা, কবিতা-গল্প-উপন্যাস সব রকম লেখার চর্চায় নিয়োজিত।এছাড়া সঙ্গীত চর্চা, অনুষ্ঠান সঞ্চালনা, ইউটিউব চ্যানেলের কাজ জীবনচর্যার বিশেষ অঙ্গ। প্রথম প্রকাশিত গল্প সংকলন "স্বপ্নসোপান"।ন্যাশানাল লাইব্রেরীতে এক কপি গৃহীত এবং আরো দুটি পাঠাগারে স্থান পেয়েছে। মাত্র ছ'মাসে প্রথম সংস্করণ নিঃশেষ। দ্বিতীয় বই বার্তা থেকে প্রকাশিত “কথার আলাপ”।
জয়দেব মণ্ডল
জয়দেব মণ্ডল
জন্ম ২৮ এপ্রিল ১৯৬২ সাল৷
জন্মস্থান – বাঁকুড়া জেলার রানীবাঁধ, বর্তমান বাসস্থান বর্ধমান শহর ৷
বিষ্ণুপুর রামানন্দ মহাবিদ্যালয় থেকে স্নাতক৷
কর্মজীবন- কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ বলের নিরীক্ষক (অবসর প্রাপ্ত )৷
অবসর জীবনে এসে কিছু করার স্বপ্ন নিয়ে হাতে তুলে নিয়েছি কলম৷
ইতিপূর্বে আমার দুটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে৷
“ নির্ভয়া এখনো মুক্ত হয়নি” এবং
“ মুখোশ ও মিসাইল” ( ই –বুক).৷
আমার তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ, বার্তা প্রকাশনির হাত ধরে প্রকাশিত হচ্ছে “ বিষপাত্রে মধু”৷
সুকান্ত লাহা
সত্তরের দশকে বাঁকুড়া জেলার বীরচন্দ্রপুর গ্রামে জন্ম। ছাত্রাবস্থা থেকেই লেখালেখি শুরু। নাটক গল্প কবিতা উপন্যাস সব বিষয়েই তাঁর কলম সমান সাবলীল। পেশায় হাইস্কুল শিক্ষক। বিষয় ইংরেজি। কিন্তু ভালোলাগার ভালোবাসার ভাষা বাংলা। এই মূহুর্তে বেশ কয়েকটি কবিতা ও গল্প সংকলন ছাড়াও রয়েছে বাস্তব ধর্মী উপন্যাস। পাঠক মহলে তাঁর লেখা যথেষ্ট সমাদৃত। আগামী দিনে বাংলা সাহিত্যে লেখক হিসেবে তাঁর পাকাপোক্ত স্থান সম্পর্কে পাঠকমহল আশাবাদী।
মনোমিতা চক্রবর্তী
জলপাইগুড়ি শহরের পাঙ্গাবটতলায় ১৯৮৫ সালে ১৯শে আগস্ট জন্ম মনোমিতা চক্রবর্তীর।"বার্তা প্রকাশন " দ্বারা প্রকাশিত লেখিকার "জীবনের গল্প" এবং "শ্রাবণ মুখর সন্ধ্যা" নামক গল্পগ্রন্থ দুটি পাঠক মহলে যথেষ্ট সমাদৃত।
এছাড়া ওনার লেখনী স্থান পেয়েছে "সুচিন্তন সাহিত্য পত্রিকায়","মুজনাই বার্ষিক সাধারণ সংখ্যা পত্রিকায়,""টাপুর টুপুর পত্রিকায়" ,"সমতট পত্রিকায়","চিরকালের ছেলেবেলা পত্রিকায়", "বিসর্জন পত্রিকায় ","সজারু পত্রিকায়", "তোর্সা সাহিত্য সংস্থার লিটিল ম্যাগাজিনে" ত্রিপুরা থেকে প্রকাশিত "প্রবাহ এবং উপত্যকা পত্রিকায়", "ময়ূরাক্ষী পত্রিকায়", "ছায়ার ঠিকানা পত্রিকায়", "কলমের ছোঁয়া সংকলনে", "সংজ্ঞাহীন পত্রিকায়", "প্রতিধ্বনি পত্রিকায়", "নিখোঁজ হওয়ার আগে পত্রিকায়","শব্দ সাঁকো পত্রিকায়"।
বর্তমানে ইনি পেশায় একজন স্কুল শিক্ষিকা।
মৌ কুন্ডু
নদীয়ার চাকদহ থানার বিষ্ণুপুর গ্রামের উন্মুক্ত পরিবেশে মৌ এর জন্ম ও বেড়ে ওঠা। অনেক ছোট থেকেই কবিতার প্রতি তার অসম্ভব ভালোলাগা ও ভালোবাসা ছিল। আর তখন থেকেই তার মনে স্বপ্ন ছিল সেও কবিতা লিখবে ও সেই কবিতা গ্রন্থ আকারে মুদ্রিত হবে।বিদ্যালয় জীবনে কবিতা লেখার হাতেখড়ি। কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ হয়ে বর্তমানে কবিতা পাঠ ও রচনায় যুক্ত রয়েছেন। গত বছর বার্তা প্রকাশনী থেকে লেখিকার প্রথম কবিতার বই "স্বপ্নপূরণ" প্রকাশিত হয়। গ্রন্থটি পাঠক মহলে সমাদৃত হয়েছে।
হীরক বন্দ্যোপাধ্যায়
কবি হীরক বন্দ্যোপাধ্যায় আশির দশকের অন্যতম প্রধান কবি ।ইতিমধ্যেই কুড়িটির বেশি কাব্য প্রকাশ হয়েছে ।পঞ্চাশটিরও বেশি পুরস্কারে পুরস্কৃত হয়েছেন ।
বিকাশ বর
সুন্দরবনের এক প্রত্যন্ত গ্ৰামে এক হতদরিদ্র পরিবারে ষাটের দশকের শেষভাগে জন্ম। স্কুলজীবন থেকে লেখালেখি শুরু। 'জাদুকাঠি' নামে এক কিশোর পত্রিকার সহসম্পাদক। প্রথম গল্পগ্রন্থ 'আলোয় ফেরা'। আরও দু'টি গল্পগ্ৰন্থ 'ইচ্ছেডানা' ও 'এক বিন্দু সিন্ধু'। প্রথম উপন্যাস 'মরীচিকা'। জীবনকে গভীর থেকে ছুঁয়ে দেখার কৌতূহল নিয়েই লেখা শুরু। মানুষের প্রাত্যহিক জীবনযাত্রা তাঁর লেখার উপপাদ্য। আধুনিক সাহিত্যধারার একজন শক্তিশালী কাহিনিকার। কবিতা প্রথম প্রেম। 'হাতের মুঠোয় তারা' এক ভিন্ন স্বাদের কাহিনি। নিছক কল্পনা নয়, বাস্তবে এ কাহিনি ঘটে চলেছে প্রতিনিয়ত। পাঠক এ কাহিনিতে তাঁর প্রিয় লেখককে আরো কাছে পাবেন।
রাজর্ষি ভট্টাচাৰ্য
নাম : রাজর্ষি ভট্টাচাৰ্য,
পিতা : সুব্রহ্মণ ভট্টাচাৰ্য,
মাতা : যুথিকা ভট্টাচাৰ্য,
জন্ম : 1983
পেশা : শিক্ষকতা
rajarshi1983@gmail. com
সুজাতা দেব
জন্ম: দক্ষিণ কলকাতা
শিক্ষা : কম্পিউটার এপ্লিকেশনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী
লেখা লিখির সঙ্গে সখ্যতা স্কুল জীবন থেকে। বিভিন্ন ম্যাগাজিন এবং ফেসবুকে নিজের পেজে নিয়মিত লেখালিখি। ইতিমধ্যে একটি ছোট গল্প সংকলন প্রকাশিত। এটি লেখিকার দ্বিতীয় বই।
নারায়ণ চন্দ্র মজুমদার
বর্ধমান শহরেই জন্ম। এখানেই বড় হওয়া, বর্তমানে ৫ নং ইছলাবাদ "আপনালয়" আমার নিবাস।এই শহরেই পড়াশুনো বর্ধমান সি এম এস স্কুলে, বর্ধমান রাজ কলেজে অংকে স্নাতক।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজনেস ম্যানেজমেন্ট । চাকুরী আর সামান্য লেখালেখি - বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সঙ্গে জড়িয়ে থাকি।বর্তমানে (SAIL) দুর্গাপুর স্টিল প্লান্টে কর্মরত। বর্ধমানের একটি সামাজিক কাজের সংস্থা TCWO এর সহ সম্পাদক এবং গাছ লাগানোর নেশায় ' গাছ গ্রূপের ' সঙ্গে যুক্ত যেখানে সকলেই গাছ অন্ত প্রাণ।
আব্দুর রশিদ
কবি পরিচিতি
আব্দুর রশিদ l পিতা :- জারমান সেখ : মাতা মদিনা বেওয়া l স্ত্রী :- রওশনয়ারা বেগম ও পুত্র :- রাজ রৌশন l জন্ম :- 2 জানুয়ারি 1975 পশ্চিমবঙ্গের মুর্শি্দাবাদের ডোমকলের ইসলাম পুর থানার অন্তর্গত এসের পাড়া গ্রামে l পড়াশোনা :- ইতিহাসে বি.এ. অনার্স বাংলা ও ইতিহাসে ডবল এম. এ. পাশ l প্রকাশিত প্রথম একক কাব্য গন্থের নাম “ চন্দ্র মল্লিকা , তোমাকে বলছি “ এবং প্রথম ছড়া গ্রন্থের নাম “ফুল পরীদের দেশে “ । যৌথ কবিতা সংকলন :-ভালোবাসার নব দিগন্ত ,ভালোবাসার অমল দিগন্ত ,অনন্যা ,যুগান্তর,বিবেক ,নিরবধি ,সঞ্চারী ইত্যাদি l বিভিন্ন সাহিত্য সংস্থা বিভিন্ন সময়ে সম্মাননা পত্র, মেডেল ও সম্বর্ধনা প্রদান করে কবিকে সম্মানিত করেছে l
পারুল দাস
জন্ম - দক্ষিন ২৪ পরগণা জেলার জয়নগর-মজিলপুর । ধ্রুবচাঁদ হালদার কলেজ থেকে ভূগোল(সাম্মানিক)বিষয়ে স্নাতক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতকোত্তরে প্রথম শ্রেণী। বর্তমানে ধ্রুবচাঁদ হালদার কলেজে ভূগোল বিভাগে অধ্যাপনার পাশাপাশি গবেষণামূলক লেখা থেকে শুরু করে বিভিন্ন পত্র- পত্রিকায় ভালোবেসে লেখালেখি করেন, 'The Calcutta Bong' , 'সুরজিৎ ও বন্ধুরা কবিতা ক্লাব', একক, শব্দসিন্ধু, প্রজাপতি, মুহূর্ত, সাঁঝবাতি ও 'গল্পকুটির' পেজে ; ছায়াপথ, গপ্পোবাগীশ , ইচ্ছেবই, বইপিওন, স্বপ্ন প্রকাশনী প্রভৃতির শারদ, দীপাবলি অথবা অন্যান্য সংকলনে লেখা প্রকাশিত হয়েছে। এটি লেখিকার প্রথম অণুগল্প সংকলন।
কালীচরণ
বিপ্রকুলদ্ভোব রায়পাধিক শ্রীরামকৃষ্ণের আশ্রিত। অধ্যাত্ম জীবন যাপণকারী বহু ধর্মীয় গ্রন্থ রচয়িতা, প্রবীণ চিন্তাশীল ব্যাক্তি।কালী অন্ত প্রাণ লেখক "কালীচরণ" নামে খ্যাত।
অরুণকুমার বাগচী
আমি হুগলী জেলার একটি বর্ধিষ্ণু গ্রাম গুপ্তিপাড়ার বাসিন্দা। এখানকার ছায়া সুশীতল পাখিদের গুঞ্জনে মুখরিত পরিবেশের একান্ত বাসে আমার অবসর জীবন যাপন করছি। আমি কার্যোপলক্ষে ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে বাস করেছি। আমি সেখানকার মানুষের সঙ্গে, তাদের সমাজ ও সংস্কৃতির সঙ্গে নিবিড় ভাবে মেশার চেষ্টা করেছি। আমার প্রতি তাদের শ্রদ্ধা ভালোবাসা আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ প্রাপ্তি। আমি তাদের কথা তাদের সুখ-দুঃখ, প্রেম-ভালোবাসার কথা এবং সমসাময়িক বিষয় আমার গল্পের মাধ্যমে সহজ ,সরল এবং প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপনের চেষ্টা করি। "কল্পকথার গল্পগুচ্ছ" আমার সপ্তম নিবেদন। এর আগে আমার মহীরুহ ও শাখা-প্রশাখা, The Lava, Third Umpire Review, সপ্তডিঙা, ষোড়শী এবং স্তবক প্রকাশিত হয়েছে। গল্পের সাথে সাথে আমি মাঝে মাঝে কবিতাও লিখে থাকি।
ইন্দ্রজিৎ ব্যানার্জী
লেখক ইন্দ্রজিৎ ব্যানার্জী জন্ম মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ শহরে ৬ই অক্টোবর, ২০০১ সালে। পিতা পবিত্র ব্যানার্জী। লেখকের বাল্যকালের পঠন পাঠন শুরু হয় একটি প্রত্যন্ত গ্রামের বিদ্যালয় থেকে।অত্যন্ত প্রত্যন্ত ঘরের মধ্যে দিয়ে বড় হয়ে ওঠেন কিন্তু শিশু সুলভ বয়স থেকেই তার সমাজ সেবক হওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ পায় নানা সামাজিক
মূলক কাজ কর্মের মাধ্যমে। লেখকের যখন বারো বছর বয়স তখন তিনি মুর্শিদাবাদের আরেকটি শহর জিয়াগঞ্জে চলে আসেন। ইতিহাস বিষয়ে স্নাতক
ডিগ্রি নিয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। বর্তমানে লেখক প্রাইভেট শিক্ষক হিসেবে পাঠ দান করেন। তার আদর্শ নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর প্রতি তিনি নিজেকে অর্পণ করেন দশম শ্রেণী থেকেই। নেতাজীর জীবনী নিয়ে চর্চা ছাড়াও এই মহান নেতার গুরুত্ব ও ভূমিকা মানুষের সামনে তুলে ধরাই লেখকের বর্তমান প্রধান লক্ষ্য। এছাড়াও লেখক বর্তমানে বিভিন্ন সমাজ সেবা মূলক কাজকর্মে যুক্ত রয়েছেন ।
"শিক্ষার জন্য শিক্ষিত হলে
সমাজকে পরিবর্তন করা যায় না,
সমাজের জন্য শিক্ষিত হলে তবেই
সমাজকে পরিবর্তন করা যায়।"
দেবস্মিতা ঘোষ
বাড়ি কোচবিহার জেলার টাকাগাছ গ্রামে । শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতকোত্তর(উদ্ভিদবিদ্যা) ।প্রায় তিনবছর বয়স থেকেই প্রথাগত প্রশিক্ষণ নেওয়ার মাধ্যমে নিয়মিত কবিতা চর্চায় যুক্ত।ছোটবেলা থেকেই কবিতা সংক্রান্ত বিভিন্ন পুরস্কার প্রাপ্তি হয়েছে।পেশাগতভাবে বাচিকশিল্পী ও সাংবাদিকতার সাথে যুক্ত। অনেক ম্যাগাজিন এবং যৌথ কবি সংকলনে কবিতা ও গল্প প্রকাশিত হওয়া ছাড়াও নিজের লেখা পাঁচটি কবিতার বই (মেঘ পিওনের ডাকবাক্স, স্মৃতির শহরে,ভালো থেকো ভালোবাসা, শব্দের ভীড়ে খুঁজি তোমায়) ও একটি গল্পের বই (কথার বারান্দায়) প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও,'শব্দের ক্যানভাস' ও 'কবিতার অন্বেষণে' নামের দুইটি কবিতার বই নিজ সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছে।
জুঁই ভট্টাচার্য
শৈশব কেটেছে মামাবাড়িতে শিক্ষকদের মাঝে। বইয়ের প্রতি তাঁর প্রথম আকর্ষণ জন্মায় দিদিমার পড়ার অভ্যেস দেখে। শিশুসাহিত্য নিয়মিত আনতেন শিক্ষিকা মা। বড় হলে কবিতাই হয়ে ওঠে লেখকের প্রথম ভালোবাসা। এরপর দেওয়াল পত্রিকা, ছোটো পত্রিকা সহ সামাজিক মাধ্যমেও কবিতার পাশাপাশি চলে গল্প লেখা। বিয়ের পর সংসারের ব্যস্ততায় সাময়িক বিরতি। হঠাৎই মেরুদণ্ডের অপারেশনে জীবন যখন অন্য বাঁক নেয়, সন্তানসম জ্ঞাতি বোন কলম তুলে দেয় হাতে। বর্তমানে স্বামী ও সন্তানের উৎসাহই লখকের লেখনীর প্রেরণা
সঙ্গীতা পাল
জন্ম 1984 সালের 4 মার্চ হুগলী জেলার শালিকোনা গ্রামে। অঘোর কামিনী প্রকাশচন্দ্র মহাবিদ্যালয় থেকে উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ । বর্তমান বাসস্থান হুগলী জেলার বেঙ্গাই। সংসার জীবনের হাজার ব্যস্ততার মধ্যেও নিজেকে খুঁজে পাবার তাগিদেই হাতে তুলে নিয়েছি কলম।
আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ “ছন্দহীন স্পন্দন” পাঠক সমাজে বিশেষ ভাবে সমাদৃত হওয়ায় প্রেরণা পাই দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের ৷ বার্তা প্রকাশনির হাত ধরে প্রকাশিত হচ্ছে আমার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ “ অপূর্ণ স্বপ্নের ক্যানভাস”৷
পাঠকের ভালোলাগাই আমাদের প্রেরণা ৷
অয়ন পাল
লেখকের জন্ম ও বেড়ে ওঠা হাওড়ার শিবপুরে। হাওড়া জিলা স্কুল থেকে কৃতিত্বের সাথে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে যাওয়া আর ই কলেজ অধুনা এনআইটি দুর্গাপুরে। বিভিন্ন সময়ে নানাবিধ লেখা প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়। প্রথম একক বই প্রকাশিত হয় ২০২২ সালের কলকাতা বইমেলায় ‘শব্দের স্বরলিপি’। ২০২৩ এ ইন্সপেক্টর সৌমিলিকে নিয়ে ‘পায়ে পায়ে রহস্য’ লেখকের দ্বিতীয় বই যা পাঠকের ভালবাসায় প্রকাশকের বেস্ট সেলিং লিস্টে। সৌমিলিকে নিয়েই এবারের তৃতীয় বই ‘মৃত্যু রহস্য’ যা নিয়ে যাবে অপরাধের অন্য আঙ্গিকে। লেখকের সাথে যুক্ত হতে জয়েন করবেন ফেসবুক পেজে (https://www.facebook.com/ChotoGolperSondhaneAyan)
গায়ত্রী বোস
লেখক কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এর সংস্কৃত স্নাতকোত্তর। ২০০৭ এ এই ডিগ্রী প্রাপ্ত হয়েছেন লেখক। "অন্য পৃথিবী"বইটি লেখকের দ্বিতীয় প্রকাশিত বই। ২০২১ এ লেখকের প্রথম বই "অগাধ বসন্ত" প্রকাশ পেয়েছে কোলকাতা বইমেলায়। মুক্তি প্রকাশনা সংস্থা এই বইটি প্রকাশ করেন। এবারের "অন্য পৃথিবী" বইতে পাঠকদের নতুন চমক দিতে চলেছেন লেখক।
শ্রীদাম কুমার
পুরুলিয়া জেলার গড়জয়পুরের নিকট ভাড্ডি গ্রামে বসবাস ।
পিতা ৺বনমালী কুমার ও মাতা ৺ইচ্ছাময়ী কুমার।
অনাড়ম্বর সহজ জীবনদর্শনে বিশ্বাসী।একান্নবর্তী পরিবারে জন্ম ও বেড়ে ওঠা। জীবনচর্যায় রয়ে গেছে গ্রামাঞ্চলের নিসর্গ-প্রকৃতির সান্নিধ্য। সাহিত্যপ্রাণ অন্তর্মুখী স্বভাবের কবি-- নিভৃতচারী, প্রচারবিমুখ। বর্তমানে "কবিতার আকন্দ" নামে একটি ছোটপত্রিকার সম্পাদক। অধুনালুপ্ত 'মৃত্তিকা' পত্রিকাকে ঘিরেই একসময় লেখালেখির সূচনা। তারপর বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় লেখালেখির সঙ্গে যুক্ত দীর্ঘদিন। অপার মগ্নতায় কবিতা সৃষ্টির মধ্য দিয়ে অনুসন্ধান করে চলেছেন জীবনের অভিমুখ।
সৌম্যজিত তেওয়ারী
কবি পরিচিতি : পবিত্র ও সুদীর্ঘ গঙ্গা নদী যেখানে শেষ অর্থাৎ পদ্মা ও ভাগীরথী বিভক্ত যেখানে ঠিক তার পার্শ্ববর্তী শহর এবং স্বাধীনতা সংগ্রামী শহীদ নলিনী বাগচীর জন্মস্থল মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ান শহরে ২০০১ সালে আষাঢ় মাসে জন্মগ্রহণ করেন।ছোট থেকে ততটা পড়াশোনায় মনোযোগ না থাকলেও দিদির হাত ধরে স্টেজে আবৃত্তি উপস্থাপনা শুরু করেন । ধীরে ধীরে বড়ো হওয়ার সাথে সাথে সাহিত্য চর্চার সাহস বাড়ে তারপর শহরের বয়স বাড়ে,জাঁকজমকপূর্ণতার সাথে সাথে পড়াশোনায় ধীরে ধীরে অগ্ৰগতি হয়।এরপর একাদশ শ্রেণীতে বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন তবে অনুষ্ঠানের প্রতি আকর্ষণ দিনের পর দিন বাড়তে থাকে।তারপর ২০১৯ সালে উচ্চমাধ্যমিকের পর জঙ্গিপুর কলেজে পদার্থবিদ্যায় স্নাতক ডিগ্রিতে ভর্তি হয়।বঙ্গীয় সঙ্গীত পরিষদ থেকে আবৃত্তিশিল্পের ডিগ্ৰি লাভ করেন।কলেজ জীবনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সঞ্চালনা ও পরিচালনার পাশাপাশি বিজ্ঞাপনে কণ্ঠশিল্পী হিসেবে কাজ করেন।২০১৯ সাল থেকে কবিতা ও গল্প লেখালেখি করতে শুরু করেন এবং কলেজ জীবনের শেষের দিকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আবৃত্তিশিল্পী হিসেবে ডাক পড়ে।ধুলিয়ান শহরের সুপরিচিত চিত্রশিল্পকলা পরিষদ “চিত্রায়ন আর্ট সেন্টার” থেকে টানা তেরো বছর চিত্রশিল্প চর্চার পর ২০২০ সালে ডিগ্ৰি সম্পূর্ণ হয় এবং ২০২২ সালে স্থাপন করেন তার নিজস্ব চিত্রশিল্প চর্চাকেন্দ্র “ চিত্রসখা আর্ট সেন্টার ”।কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্ৰি লাভের পর ২০২২ সালের শেষের দিকে মুর্শিদাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ে ( কৃষ্ণনাথ কলেজ ক্যাম্পাস ) পদার্থবিদ্যায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রিতে ভর্তি হন তবে উদ্দেশ্য একটাই বাংলা শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া । তারপর ২০২৩ সালে মুর্শিদাবাদের বহরমপুর শহরের বিভিন্ন শিল্প সংস্থার সাথে নিযুক্ত হয়।তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রখ্যাত আবৃত্তিশিল্পী দল “অমৃতকুম্ভ” ও তবলা চর্চাকেন্দ্র “ঋতায়ন সঙ্গীতালয়” এবং নাট্য চর্চাকেন্দ্র স্বস্তিক নাট্যদল। ছোট থেকেই সঙ্গীতের প্রতি অনেকটাই ঝোঁক আছে এবং ইউনিভার্সিটিতে পড়াকালীন বন্ধুদের নিয়ে তৈরি করেন একটি মিউজিক ব্যান্ড । ২০২৩ সালে মার্চ মাসে “সৌনীতা প্রকাশনী” থেকে “পাতাবাহার” ও “চিত্রলেখা” সংকলন বই প্রকাশিত হয় এবং ১লা অক্টোবর “পৌলমী প্রকাশনী” থেকে “সোনালী ক্যানভাস” সংকলন বই ও “ শিউলি : শারদ সংখ্যা ১৪৩০” প্রকাশিত হয় এবং সোনালী ক্যানভাস সংকলনের জন্য “পন্ডিত শরৎচন্দ্র স্মৃতি সম্মাননা” পুরস্কার প্রাপ্ত হন । বর্তমানে মানুষের সম্মিলিত ভালোবাসা ও আশীর্বাদে এবং সর্বোপরি কবিগুরুর অনুকম্পায় তাঁর শিল্পচর্চা ও লেখালিখির কাজ কুশলে ও নির্বিঘ্নেই চলছে।
ওয়াহেদ কাজী
১৯৯৬ সালের ২৫শে সেপ্টেম্বরে জন্ম। পিতা কাজী আব্দুস সালাম এবং মাতা কোহিনুর বিবি। জন্ম, বেড়ে ওঠা ও বসবাস পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার বেলডাঙ্গার দেবকুণ্ড গ্রামে। ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতক। লেখালেখির সূত্রপাত ছোটবেলায় স্কুল জীবন থেকে। মূলত কবিতা লেখেন। সাহিত্যজগতে প্রথম পদার্পণ "The Poetry By Soul" ইংরেজী একক কবিতা সংকলন এর মাধ্যমে। বিগত কয়েক বছরে ভারতবর্ষের বিভিন্ন ছোট বড়ো বাংলা ও ইংরেজী পত্রিকায় স্বরোচিত কবিতা, ছড়া, ও ছোটোগল্প প্রকাশিত হয়েছে। লেখালেখির পাশাপাশি ক্রিকেট খেলাও তার নেশা।
হাসিবুর রহমান
লেখকের জন্ম মুর্শিদাবাদ জেলার পাটিকাবাড়ি গ্রামে। কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা বিষয়ে স্নাতকোত্তর। প্রথম লেখা প্রকাশিত হয় বিদ্যালয়ের বার্ষিক পত্রিকায়। তারপরে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও দৈনিক সংবাদপত্রের রবিবাসরীয় বিভাগে প্রকাশিত হয়েছে অনেক গল্প ও কবিতা। বার্তা প্রকাশন থেকে প্রকাশিত 'আউশ ধানের শিষ' (২০২১) লেখকের প্রথম বই। 'আয় ভালোবাসি' লেখকের দ্বিতীয় বই।
সুপ্রভাত মেট্যা
সুপ্রভাত মেট্যার জন্ম ২৭ শে সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ । তমলুকের অদূরে বলরামপুরের বাসিন্দা তিনি। বিজ্ঞানে স্নাতক, চাকুরিজীবী। মূলত কবি। তাঁর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা মোট দশটি। কিন্তু এই দীর্ঘ কবিতাযাপনের আড়ালেই গল্পের সাধনা করে চলেছেন তিনি সবার অজান্তেই, একান্ত নিরালায়। প্রথমদিকে দু'একটি বাণিজ্যিক পত্রিকা ও কয়েকটি লিটল ম্যাগাজিনে তা প্রকাশ পেলেও, পরবর্তীকালে আর প্রকাশ করবার কোনও তাগিদ দেখাননি। 'অ্যাভা' স ব্লু আই' এই উপন্যাসটি লেখকের কলমে হঠাৎই একসময়, স্বতঃস্ফূর্তভাবে এসে যায় এক বিনিদ্র সত্যতায় স্থির।লেখকের এটি প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস, আশাকরি পাঠকমহলে তাঁর কবিতার মতোই সুন্দরতায় আনন্দের সাড়া জাগাবে।
জয়ন্ত ভক্তা
জন্ম এক মধ্যবিত্ত পরিবারে । বাবা ঝড়ু চরন ভক্তা ও মা মলিনা ভক্তা। জয়ন্ত ভক্তার ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার প্রতি ছিল অত্যন্ত নিষ্ঠা, সেই সঙ্গে খেলাধুলার ফাঁকে লেখার ঝোঁক।
স্কুল, কলেজ কিংবা ইউনিভার্সিটি তে পড়ার সময় থেকে বিভিন্ন পত্র পত্রিকা, সংকলন ও সিনেমার কাহিনী, চিত্রনাট্য এবং সংলাপ লিখে চলেছেন। "আমার নালিশ আছে", " হকের লড়াই " এর মত প্রতিবাদী কবিতা ও গান লিখেছেন। তিনি গল্প, উপন্যাস, কবিতা, গান, প্রবন্ধ, নাটক ও বিভিন্ন লেখার দক্ষতার পরিচয় রাখেন।
শিক্ষকতা ছাড়াও সাংবাদিকা, পত্রিকা সম্পাদনা এবং নাটক ও চলচ্চিত্রেও অভিনয় ও পরিচালনা করছেন ।
তিতলি পাল
জন্ম 2002 সালে, বেড়ে ওঠা মফস্বলের বুকে বীরভূমের কীর্নাহারে। বর্তমানে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন ইতিহাস ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী। গল্প লেখার শুরু আকস্মিক ভাবেই প্রতিলিপির হাত ধরে। বর্তমানে লেখিকার নিজস্ব ফেসবুক পেজ "গল্পকথা কলমে-তিতলি" লেখালেখি করেন। গান, গল্প, লেখালেখি এই নিয়ে কেটে যায় লেখিকার জীবন। বেঁচে থাকার একমাত্র রসদ কলমের আঁচড়।
সৌমেন দণ্ডপাট
নব প্রজন্মের বিষন্নতা ও মানবতার কবি , প্রাবন্ধিক,তাত্ত্বিক,জ্যোতিষ সৌমেন দণ্ডপাট,জন্ম ১৯৮৯-১১ই জানুয়ারি,পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা থানার অন্তর্গত মনোহরপুর গ্রাম । পিতা মৃগেন্দ্রনাথ দণ্ডপাট,মাতা সবিতা দণ্ডপাট। বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক, কলকাতা রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর,কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এড ও এম.এড করার পর বর্তমানে নিরলস ভাবে সাহিত্য চর্চা ও নানান গবেষণা ধর্মী কাজের পাশাপাশি টিচার্স ট্রেনিং কলেজে অধ্যাপনার কাজে রত । ইতিমধ্যে একাধিক পত্র-পত্রিকায় স্ব-রচিত কবিতা ও প্রবন্ধ প্রকাশিত। পাশাপাশি ২০২২-২৩আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা থেকে একক কাব্যগ্রন্থ ' জাগরুক ' , ' অন্তে অন্তহীন ' , ' নব দিগন্তের পথে (ই-কাব্যগ্রন্থ),' হে-মহামানব ! হে- বিষন্নতা! ' প্রকাশিত হয়েছে ।
ড. জয়ন্ত মন্ডল
ড জয়ন্ত মন্ডল, শিক্ষাগত যোগ্যতা -M.A(History),M.Ed, PhPh.D কলেজ শিক্ষক, ইতিহাস বিভাগ, বিরসা মুন্ডা মেমোরিয়াল কলেজ , রাইপুর - বাঁকুড়া ৷ ইতিহাস বিভাগে প্রপ্রথম শ্রেণীতে সাম্মানিক স্নাতক পাশ বাঁকুডা খ্রিস্টান কলেজ থেকে ৷ এরপর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাসে স্নাতকোত্তর ৷ M.Ed করার পর বাঁকুড়া জেলার লোকসংস্কৃতির উপর গবেষণা করে Ph.D ডিগ্রী লাভ ৷ একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পত্র পত্রিকায় গবেষণামূলক লেখা প্রকাশিত ও প্রশাংশিত | ইতিহাসের ছাত্র হলেও সাহিত্যের প্রতি গভীর আগ্রহ। বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে একাধিক ছোট গল্প ৷
ঈপ্সিতা মিত্র পুপু
স্বভাবে অধিকাংশই মুখচোরা, তাই শব্দ লিখেই নিজেকে প্রকাশ করতে স্বচ্ছন্দ। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যে মাস্টার্স শেষ করা হয়েছে সদ্য। ঈপ্সিতা মিত্র পুপু নামটায় 'পুপু'-টা ডাকনাম, যা লেখালেখির সময় ভালো নামের সঙ্গে জুড়ে ব্যবহার করেন এই লেখিকা। কিছুটা নিঃসঙ্গতাপ্রিয় ভাই বই পড়া, গান শোনা, আর সিনেমা দেখাই হল প্রিয় মুহূর্ত যাপন। ছবি আঁকা নিয়েও প্যাশানেট। সাধারণত নিয়মের বেড়াজাল সরিয়ে আগলখোলা লেখায় বিশ্বাসী। নিজেরই সৃষ্টি করা গল্পের চরিত্রগুলোকে আরও ভালো করে বুঝতে পারার চেষ্টায় থাকা হয়। তার এই দ্বিতীয় একক বইতে আছে রকমারি মনকেমন আর একঝাঁক প্রিয় অনুভূতি, যা দিনের শেষে রম্য একখান সুতো দিয়ে শোকের সঙ্গে বাঁধা।
ত্রিদীপা মজুমদার
ত্রিদীপা ( ঈশ্বরী )। নিজের সম্পর্কে বেশি কিছু বলার নেই ! কারণ নিজের ব্যাপারে অনুসন্ধানের হাতিয়ার হল - আমার লেখা । এই প্রথম,নিজের লেখাগুলিকে একত্রে সাজিয়ে বিশ্বের চেতনার মুখে,উন্মুক্ত করে দেওয়ার সুযোগ পেলাম। এই পুস্তকের প্রত্যেক কবিতা,আমাকে নয়,বরং আপনার স্বরূপটিকে জাগরিত করবার চেষ্টা রাখবে। সেই তেষ্টা,জাগরণে এই কবিতার লহর। আরেকটু বলে রাখি, আমি ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা করছি,বাড়ি কলকাতা সংলগ্ন আমতলায় । তবে লেখালেখি করাটা আমার কর্ম নয়,সেবা। সকলকে ধন্যবাদ। ঈশ্বরের কৃপা সর্বদা আপনার উপর বজায় থাকুক।
শিবাশিস বিশ্বাস রুদ্র
রুদ্র মশাই ইতিহাসে স্নাতক ও সাংবাদিকতায় স্নাতকোত্তর পড়ে দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর পর্যায়ে তৃতীয় বই রচনা । গান ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের এক দক্ষ সৈনিক । সমাজের চেতনা বৃদ্ধি ও শিশু দের মানুষ গড়ার কারখানার এক নৃপুন কর্মচারী। পাহাড় বলতে অজ্ঞান, ছবি তুলতে ভালোবাসে, নতুন বইয়ের পোকা আর মেলামেশায় পারদর্শী ।
অনুকূল কুমার রায়
লেখকের শৈশব ও বাল্যকাল কেটেছে মুর্শিদাবাদের শ্রীকৃষ্ণপুর গ্রামে। স্কুলে পাঠ করার সময় থেকেই তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় গল্প ও কবিতা লেখা শুরু করেন। যৌবন ও কলেজ জীবন কাটান বারাকপুরের নোনাচন্দনপুকুরের শান্তিনগরে। ১৯৮২ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন। পরে তিনি
ব্নবিভাগে চাকরি নিয়ে উত্তরবঙ্গের ডুয়ার্সএর অরণ্যে চলে যান। শুরু করেন সাহিত্য সাধনা। অরণ্য ও অরণ্যবাসীদের সাথে আত্মিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন। নদীয়া বনবিভাগ থেকে রেঞ্জ অফিসার হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি সাহিত্য সাধনায় রত আছেন।
শুভদীপ মাইতি
কবির জন্ম ইং ১৯৮৩ সালের ২০শে জুন, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি মহকুমায়। বাবার নাম দীপক কুমার মাইতি, মায়ের নাম সুচরিতা মাইতি। শূন্য দশকের কবিদের মধ্যে একজন সম্ভাবনাময় মেধাবী ও আলোচিত এই কবি। কবিতায় পরাবাস্তবতা, উপমা ও চিত্রকল্পের অনন্য নির্মাণ কবির স্বতন্ত্র কবি প্রতিভাকে আলাদা করে চিনিয়ে দিয়েছে পাঠকের কাছে। এই উপকূলবর্তী ও প্রান্তিক কবি নিজের জীবন যাপনের সাথে খুঁজে পান ফকির বাউলের সহজ সরল অথচ লাবন্যপ্রভা স্রোত।
অনিল বরণ সাহু
প্রাবন্ধিক ও গীতিকার। আদি নিবাস মেদিনীপুর, পশ্চিমবঙ্গ। স্থায়ী বাসিন্দা হাওড়া পশ্চিমবঙ্গ। ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যের প্রাক্তন শিক্ষক। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় জন্ম শতবার্ষিকী কমিটির ভবানীপুর কলকাতা শাখার প্রাক্তন সম্পাদক। 'বৈজ্ঞানিক সন্ন্যাসী', 'বড়দিন এলো তবু', 'মহাপ্রাণ আইনস্টাইন', 'শহীদ ক্ষুদিরামের আত্মদানের শতবর্ষ উদযাপন ও বিকৃত প্রচার প্রসঙ্গে' প্রভৃতি প্রবন্ধ পুস্তিকার লেখক।
সংহিতা ঘোষাল
লেখালিখি শুরু ছোটবেলায় ক্লাস চুপ করানোর জন্য গল্প তৈরীর মাধ্যমে। তারপর রসায়নের রসাস্বাদনের সময় স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পর্যন্ত কলমখানি বিশ্রাম নিয়েছিল। হাওড়া জেলার গ্রামীণ পরিবেশে বড় হওয়া এবং দীর্ঘ সময় গ্রামীণ স্কুলে শিক্ষকতার জন্য অভিজ্ঞতার ডাকে সাড়া দিয়ে আবার কলম চলা শুরু। ইতিমধ্যে কবিতার বই 'ইচ্ছে কথা 'প্রকাশিত হয়েছে,টার্মিনাশ প্রকাশনী,সাতকাহন প্রকাশনীতে লেখা প্রকাশিত হয়েছে।ভ্রমণ কাহিনী লেখা প্রতিযোগিতা, প্রবন্ধ প্রতিযোগিতায় পুরস্কার লাভ করেছেন।
আসঞ্জন চন্দ
নাম- জোহান আসঞ্জন আলী (আসঞ্জন চন্দ)
জন্ম- ২৩ অক্টোবর ২০০৫, কলকাতা।
বর্তমানে চন্দননগরবাসী।
শিক্ষা- বর্তমানে চন্দননগর কানাইলাল বিদ্যামন্দির এর ১২ ক্লাস এর ছাত্র। (মূর্খ)
প্রধানত গীতিকার। তবে অনেক কবিতাও আছে। (যা সম্পূর্ণ ব্যাক্তিগত হওয়ার কারণে কোন দিন প্রকাশ পাবে না।)
এই বইটি প্রকাশ পাওয়া প্রথম বই।
কোন দিনও কোন পুরস্কার পায় নি। (ভবিষ্যতেও পাওয়ার সম্ভবনা নেই)
সায়নী সাহা
জন্ম ১৯৯৫ সালের ১৭ই জুন, হুগলি জেলার চন্দননগরে, বর্তমানে বসবাস নদিয়ার নবদ্বীপে। লেখালিখির সূচনা ২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে। লেখালিখি ছাড়াও চিত্রশিল্পে সমানভাবেই আগ্রহী। বিভিন্ন সংকলন এবং পত্রিকায় গল্প এবং কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। ২০২২ সালে প্রথম প্রকাশিত একক কাব্যগ্রন্থ "কালের স্রোতে জীবন তরী" এবং দ্বিতীয় প্রকাশিত একক গ্রন্থ(প্রথম উপন্যাস) "অমোধিনীর স্বপ্ন দহন"।
"খড়কুটোর পৃথিবী" লেখিকার তৃতীয় প্রকাশিত একক গ্রন্থ(দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ)।
সঞ্চিতা মজুমদার
জন্ম ১৯৯৫ সালের ১৭ই জুন, হুগলি জেলার চন্দননগরে, বর্তমানে বসবাস নদিয়ার নবদ্বীপে। লেখালিখির সূচনা ২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে। লেখালিখি ছাড়াও চিত্রশিল্পে সমানভাবেই আগ্রহী। বিভিন্ন সংকলন এবং পত্রিকায় গল্প এবং কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। ২০২২ সালে প্রথম প্রকাশিত একক কাব্যগ্রন্থ "কালের স্রোতে জীবন তরী" এবং দ্বিতীয় প্রকাশিত একক গ্রন্থ(প্রথম উপন্যাস) "অমোধিনীর স্বপ্ন দহন"।
"খড়কুটোর পৃথিবী" লেখিকার তৃতীয় প্রকাশিত একক গ্রন্থ(দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ)।
শুভজিৎ বোস
পেশায় প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক।শিলিগুড়ির কাছে নকশালবাড়িতে বসবাস।দীর্ঘদিন থেকে কবিতা,গল্প,নিবন্ধ,প্রবন্ধ,ফিচার,আর্টিকেল লিখে চলেছেন।তিনি টেলিভিশন ও বিভিন্ন বড় মঞ্চে গাওয়া একজন সঙ্গীতশিল্পী।আনন্দবাজার পত্রিকা,আজকাল,যুগশঙ্খ,উত্তরবঙ্গ সংবাদ,নবকল্লোল,দেশ,অদ্বিতীয়া,সুখী গৃহকোণ,সাপ্তাহিক বর্তমান,সানন্দা,গৃহশোভা,আনন্দবাজার রবিবাসরীয়,আজকাল রবিবাসর,সুপ্রভাত সিডনি,অনুপ্রাণন,কিশোর ভারতী,তথ্যকেন্দ্র,লংজার্নি,এছাড়া শব্দসাঁকো,বঙ্গদেশ থেকে অসংখ্য পত্র পত্রিকায় লিখছেন ও লিখে চলেছেন।যোগ্যতা - স্নাতক(অনার্স),ডি.এল.এড,পিটিটিআই শিক্ষণ প্রাপ্ত।সঙ্গীতে বিমিউস এলাহাবাদ ইউনির্ভাসিটি থেকে।নিজের প্রকাশিত বই-স্বপ্ন বারুদ মাখে,
সময় কথা বলে,নিবন্ধে সাহিত্য সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য,একুশের জানালায় অতিমারির পাঠ।"খড়কুটোর পৃথিবী" লেখিকার তৃতীয় প্রকাশিত একক গ্রন্থ(দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ)।
সৌম্যকান্তি জানা
পেশা শিক্ষকতা। নেশা লেখালেখি ও সংস্কৃতিচর্চা। জনবিজ্ঞান কর্মী হিসেবে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ এবং বিজ্ঞান সচেতনতা ও কুসংস্কারবিরোধী কর্মকান্ডের সাথে তিন দশক যুক্ত। বাংলা ভাষায় প্রকাশিত সমস্ত জনবিজ্ঞান পত্রিকাসহ প্রথম সারির বহু পত্রিকার নিয়মিত লেখক। বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের জন্য ২০১৬ সালে দ্য সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল 'জগদীশচন্দ্র বসু মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড' এবং ওই বছর বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ সেরা লেখক হিসেবে 'অমলেশচন্দ্র তালুকদার স্মৃতি পুরস্কার' দিয়ে সম্মানিত করেছে। এ পর্যন্ত প্রকাশিত বই দুটি।
রমেন্দ্র নাথ মিশ্র
জন্ম জন্ম 1994 সালের 11ই নভেম্বর মেদিনীপুরে।2015 সালে "তাম্রলিপ্ত মহা বিদ্যালয়" থেকে ইতিহাস বিষয়ে স্নাতক পাশ করেন।তারপর বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি পাশ করেন 2017 সালে। বর্তমানে পেশায় স্কুল শিক্ষক, " ডায়মন্ড হারবার গার্লস জুনিয়র বেশিক স্কুল " -এ তিন বছর শিক্ষকতা করার পর বর্তমানে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দ কুমার ব্লকের একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন।
সুজয় বিশ্বাস
সুজয় বিশ্বাস
বি.এসসি. এম.বি.এ.
৪ঠা অক্টোবর, ১৯৭৯ কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। পিতা শ্রী কমল কৃষ্ণ বিশ্বাস, সেচ ও জলপথ দপ্তরে জয়েন্ট সেক্রেটারি পদে কর্মরত ছিলেন। মাতা স্বর্গীয়া অঞ্জনা বিশ্বাস ছিলেন একজন গৃহবধূ। ঠাকুরদা কর্মরত ছিলেন সেনাবাহিনীতে।
বিজ্ঞানে প্রথম বিভাগে স্নাতক হবার পর উদ্দেশ্যহীন বেকার জীবন। তারপর বিভিন্ন প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি। তারপর একটি বহুজাতিক আই.টি. কোম্পানিতে দুই বছর চাকরি করার পর, বর্তমানে পঃ বঃ সরকার অধীনস্থ সংস্থায় কর্মরত। ছোটবেলা থেকেই স্কুল ম্যাগাজিনে লেখালেখি। বর্তমানে কিছু পত্রিকায় লেখালেখি করছেন।
স্নিগ্ধা ঘোষ সরকার
স্বর্গীয় শঙ্কর প্রসাদ ঘোষ ও স্বর্গীয় হিরন্ময়ী ঘোষ এর একমাত্র কন্যা। মেয়েবেলা কেটেছে বাঁকুড়ার হাটকৃষ্ণনগর গ্রামে।ছোট থেকেই বড় কষ্ট সহিষ্ণু।সমস্ত প্রতিকূলতাকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যাওয়ায় ব্রত।সাহিত্যের প্রেরণাদাত্রী কবির মাতা।কবিতা ও ছোটোগল্প লেখাতে প্রথম পুরস্কার লাভ বিষ্ণুপুর স্বপ্ন পত্রিকা থেকে(1997)।এরপর লেখার আগ্রহ বেড়ে যায়।
আজ বিশ বছর স্কুল শিক্ষকতার সাথে যুক্ত। বিজ্ঞানের শিক্ষিকা ছাড়াও পরিচিত বাচিকশিল্পী হিসাবে।বিভিন্ন সামাজিক কাজের সাথে যুক্ত। কুড়িটির বেশী পত্রিকাতে নিয়মিত লেখা প্রকাশিত হয়।
গিয়াসউদ্দিন সেখ
বর্তমান সময়ের মানুষ নিজেকে নিয়ে খুব একটা ভাবতে পছন্দ করেন না। অথচ আমাদের চিন্তা করাটা খুবই জরুরী। ভাবুন নিজেকে নিয়ে আশেপাশের মানুষকে নিয়ে,সামনে পিছনে আশেপাশে ঘটে যাওয়া ভালো মন্দ ঘটনাকে নিয়ে।
বিখ্যাত পরিচালক ঋত্বিক ঘটকের কথা মনে পড়ে গেল তিনি বলেছিলেন " ভাবো, ভাবো, ভাবা প্রাকটিস করো "।
চিন্তা আমাদের চেতনাকে বৃদ্ধি করে,ব্যক্তিত্বকে প্রভাবিত করে। বইটি মানুষের মনে ভাবনার সঞ্চার ঘটাতে আমার ক্ষুদ্র প্রয়াস।
টিংকু রঞ্জন মিত্র
পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর ব্লকের পুরান পাড়া গ্রামে কবির জন্ম। অল্প বয়সেই পিতা- নিরঞ্জন মিত্র এক দুরারোগ্য ব্যাধিতে পরলোক গমন করেন (05/12/1997 খ্রিঃ)। মাতা শ্রীমতি- মায়া মিত্র একজন গৃহবধূ।
ছোটবেলা থেকেই লেখালিখি ও পড়াশোনার প্রতি ছিল অসীম আগ্রহ। কলা বিভাগে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়াও সম্পন্ন করেন "মাস্টার্স কলেজ অফ এডুকেশন" থেকে বি. এড. ডিগ্রি। ছাত্র জীবন থেকেই গৃহ শিক্ষকতা করে চলছেন এবং বর্তমানে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর ব্লকের গঙ্গারামপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে অস্থায়ী কর্মী হিসেবে নিযুক্ত। কবিতার মাধ্যমেই কবি ও লেখক-এর সাহিত্য জগতে আবির্ভাব।
ছদ্মনাম :- মুকুন্ধন।
Sumanta Deb
Sumanta completed his doctoral degree in architecture and published three research monographs, which he considers mostly “unreadable” for children. This is his first venture in writing children’s book which took shape with the support of his son, who loves dinosaurs. He introduces him as an architect by education, academic by profession and an artist by passion. The author can be reached @deb_sumanta.
শাখী পাল
আবহাওয়ার পরিবর্তন আমাদের শরীরে যেমন প্রভাব ফেলে,সেটা সাময়িক বা চিরস্থায়ী হোক-সময়ের সরণীতে ঘটে যাওয়া আকস্মিক মুহূর্তগুলোকেও জীবনের সাদা খাতায় কালো কালির স্পর্শে আবাদি করে তুলতে ইচ্ছে করে।"আশার অন্তরীপ" সেইসব মহার্ঘ মুহূর্তে পরিপূর্ণ স্বপ্নের ছোট্ট নীড়কে মাধবীকুঞ্জে পরিণত করেছে।শাখী পাল,ধনিয়াখালি থানার প্রত্যন্ত গ্রামের বাসিন্দা।পেশায় 'গজা হাইস্কুল'-র জীবন বিজ্ঞানের শিক্ষিকা(M.Sc in Zoology, B.Ed)।সাহিত্যচর্চা,বিভিন্ন চারুকলা কে নবরূপে সজ্জিত করার নেশা তার চোখে।স্বরচিত প্রকাশিত কবিতা সংকলন 'রামধনু'(২০২৩);এছাড়া 'নীরব আলো','অদ্বিতীয়া','চারুলতা','রূপলেখিকা','আগমনী' শারদ বার্তা,'অক্ষরস্রোত','ময়ূরপঙ্খী সাহিত্য পত্রিকা' প্রভৃতিতে লেখা প্রকাশিত।
palshakhi74@gmail
Basanta Barman
Basanta Barman is an assistant professor of English at Umeschandra College, Kolkata. He has composed a number of academic books for the undergraduate students of Calcutta University and published several articles in reputed journals. Besides he composes poems in Bengali, English and Rajbanshi languages. "Prithibi O Aksharjanani" is his first collection of Bengali poems following the second--"Samayer Dheu". He has also published a biography of Subas Chandra Talukdar, the eminent media personality of West Bengal.
রিঙ্কি বোস সেন
লেখিকা পেশাগত জীবনে একজন শিক্ষিকা। লেখালেখি তাঁর অন্যতম প্রিয় বিষয়গুলির মধ্যে একটি।লেখিকার ইতিমধ্যেই তিনটি একক গল্প সংকলন প্রকাশিত হয়েছে। এটি তাঁর চতুর্থ গল্প সংকলন। এতে আছে লেখিকার নিজস্ব পছন্দের পঁচিশটি গল্প, ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের এবং আঙ্গিকের।
এই সমাজে প্রতিটি জীবন যেমন একাধিক গল্পের আধার, ঠিক তেমনি বইয়ের পাতায় লেখা প্রতিটি গল্প হল একাধিক জীবনের আধার। জীবন যেখানে গল্প, সেখানে গল্প হল জীবনেরই আরেক নাম।
সোমনাথ চক্রবর্তী
লেখকের জন্ম কলিকাতার অন্তর্গত দমদমে ১৫ই অক্টোবর ১৯৭৭ সালে। পিতা শ্রী সুব্রত চক্রবর্তী এবং মাতা শ্রীমতী নীহারকনা চক্রবর্তী। জন্ম থেকে বেড়ে ওঠা দমদমে । বিদ্যালয়ের পাঠ দমদম কিশোর ভারতী হাইস্কুলথেকে। পরবর্তী কালে M.Tech শিবপুর বি ই কলেজ (এখন IIEST শিবপুর ) থেকে। বর্তমানে একটি কেন্দ্রীয় সরকারী গবেষণা সংস্থায় কর্মরত। নেশা বলতে লেখালেখি। প্রথম লেখালেখি শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়। প্রথম লেখা প্রকাশিত একটি জনপ্রিয় প্রত্রিকাতে। বাংলা সাহিত্যে তার অনুরাগ ছোটবেলা থেকেই।
প্রবীর মুখার্জী
বীরভূম জেলার একটি অখ্যাত গ্রাম আলিতোড়-এ আমার জন্ম।পিতা শিবশঙ্কর মুখার্জী ও মাতা প্রতিভা মুখার্জী।ছোট থেকেই আমার বহির্মুখী জীবনে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, নাটক, যাত্রা ও লেখালেখির প্রতি আকর্ষণ ছিল।পরবর্তী কালে ব্যবসায়িক সূত্রে গ্রাম থেকে পাঁচ-ছয় কিলোমিটার দূরে আমোদপুর শহরে বসবাস শুরু করি। বিভিন্ন নাট্য দলের সাথে যুক্ত হয়ে চলতে থাকে নিয়মিত নাট্য চর্চা ও অভিনয়।সেখানে নবজাগরণ নাট্য সেনা নামে একটি নাটকের দল গঠন করে চলতে থাকে নাটক,যাত্রা ও নিয়মিত সাহিত্য চর্চা।
মৈত্রেয়ী পাল কর্মকার
কবি পরিচিতি :মৈত্রেয়ী পাল কর্মকারের জন্ম ১৯৮৯ সালের ১৪ই আগস্ট বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুরে | পিতা মদন মোহন পাল বিষ্ণুপুর মিশন উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক | মাতা মেনকা পাল সংস্কৃতে অনার্স গ্রাজুয়েট | মৈত্রেয়ী পাল কর্মকার বিষ্ণুপুরের শিবদাস সেন্ট্রাল গার্লস হাই স্কুল থেকে মাধ্যমিক, বিষ্ণুপুর হাইস্কুল থেকে উচ্চমাধ্যমিক, বিষ্ণুপুরের রামানন্দ কলেজ থেকে বাংলায় অনার্স নিয়ে গ্রাজুয়েশন, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ, ও সিমলাপাল বি.এড কলেজ থেকে বি.এড ডিগ্রি লাভ করেন | বিবাহ সূত্রে তিনি বাঁকুড়াবাসী | স্বামী স্বরূপ কর্মকার পেশায় ব্যবসায়ী | তাঁর আট বৎসরের একমাত্র পুত্র সন্তানের নাম কৃষ্ণশংকর কর্মকার|
সাহিত্য জগতে প্রবেশ করেন ২০০৬ -০৭ সালে | বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় তাঁর অসংখ্য কবিতা, ছড়া, গল্প প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে | এখনো পর্যন্ত তার প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ গুলি হল: 'লালমাটির মেয়ে', 'অপরাহ্ণের ছায়া', 'শূন্য হয়ে আসা পৃথিবীটাকে..', 'যে কথা অস্বীকার করেছি এতদিন' এবং প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ গুলি হল: 'বেঁচে নেই কেউ' ও 'পটল ও ভূত মহারাজ' | প্রাপ্তির ঝুলিতে রয়েছে বেশ কিছু পুরস্কার | প্রাপ্ত সম্মাননা গুলি হল.. 'তারা নিউজ আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মাননা ', 'বেলদা সাহিত্য রত্ন সম্মান', সাহিত্যিক ফজলুল হক সাহিত্য সম্মাননা, জিরো বাউন্ডারি সাহিত্য সম্মান', 'অন্নদাশঙ্কর রায় স্মৃতি সাহিত্য সম্মান' ইত্যাদি |
শোভন চন্দ
শোভন চন্দ। জন্ম ৪ এপ্রিল,১৯৯৫। প্রথম কবিতা সংকলন জীবাশ্ম। অন্যান্য বই মেঘ, কাঠচাঁপা, হুকুমপুরে হ্যারিকেন।
শর্মিলা বর্মন
একজন সাহিত্যপ্রেমী মানুষ।…
বাংলা নিয়ে অনার্সের পর, মাস্টার্স করার অন্যতম উদ্দেশ্য হলো সাহিত্যের সাথে জুড়ে থাকতে পারা।…বিভিন্ন মাধ্যমে লেখালেখির সাথে যুক্ত।…
প্রথম বই (একক গল্পগ্রন্থ)_ " মেঘ পিয়নের গল্প"
" ফ্ল্যাশব্যাক " দ্বিতীয় বই( একক উপন্যাস)...
লেখার সাথে জুড়ে থাকা প্রথম ভালোবাসা।…
লেখা ছাড়াও কবিতা এবং গল্প পাঠ , অন্যতম ভালোবাসার জায়গা।
তমাল দীপ রায়
বর্তমানে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শেঠ আনন্দরাম জয়পুরিয়া কলেজের ইংরেজি সাহিত্যের স্নাতক স্তরের ছাত্র। বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষাতেই মূলত কবিতা ও প্রবন্ধ লেখার সাথে যুক্ত। লেখা প্রকাশিত হয়েছে কথাসাহিত্য, কলেজস্ট্রীট, শব্দসাঁকো, টার্মিনাস, কবিতা বুলেটিন প্রভৃতি সাহিত্য পত্রিকায়। ২০২৩-এর আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় বার্তা প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হয় প্রথম কাব্যগ্রন্থ "শতক যখন একবিংশ"।
নিত্যানন্দ দাস
নিত্যানন্দ দাস ৷ জন্ম : ২৭ অক্টোবর ১৯৫৪, ১০ কার্তিক ১৩৬১, গ্রাম গুজারপুর, শ্যামপুর, হাওড়া ৷
পড়াশোনা গ্রামেরই স্কুলে ৷ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞানে স্নাতক ৷ সপ্তম শ্রেণীতে পড়াকালীন প্রথম কবিতা লেখা ৷ প্রথম প্রকাশিত কবিতা : তুমি আমার ভিতরবাড়ি (১৯৮০) ৷ গল্পও লেখেন ৷ প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ : তিন ৷
অর্ঘদীপ
লেখকের জন্ম অবিভক্ত মেদিনীপুরের প্রত্যন্ত এক গ্রামে। ছোটো থেকেই বাইরের জগতের চেয়ে আকর্ষণ ছিল রং তুলি, কাগজ কলম আর বই এর সম্ভারে। জীবনে বেশ কিছু লিটল ম্যাগাজিন, পত্রিকা তে কাজের পাশে কিছু লেখনিতে সৃষ্টি রয়েছে। আর লেখালিখির ভিত্তি থাকে প্রেম, হারিয়ে যাওয়া আর স্বপ্ন। অফিসের কাজ আর ব্যস্ত জীবনে সারমেয়দের সাথে সময় কাটিয়ে ইচ্ছে থাকে নতুন সৃষ্টি করার। লেখার মাঝে এক শান্তি আছে, নিজের ভেতর জমা মেঘকে ছড়িয়ে দেওয়ার।
সুমন নন্দী
প্রথমেই বলি সেই শৈশব থেকেই অঙ্কনের প্রতি আমার অগাধ ভালোবাসা। আর সেই ভালোবাসা থেকেই আঁকাতাম নিজেই তারপর বিভিন্ন শিক্ষকের কাছে প্রশিক্ষণ নেওয়া শুরু।আমার অঙ্কন এর এই স্বল্প জ্ঞান সহযোগে জাগল এক ইচ্ছা,যাতে আমার এই ছোট্ট প্রয়াসকে পাথেও করে এগিয়ে যেতে পারে অনেক শিক্ষার্থী,শিল্পীরা ও বন্ধুরা।
সর্বোপরি যাকে না হলে আমার এই কর্মচর্চা তিনি হলেন আমার 'মা'।
সবশেষে যাদের জন্য এই রচনা সেই অগনিত ছাত্রছাত্রী,শিল্পী,উৎসাহী,অভিভাবকেরা,কৌতুহলী মানুষ আমার এই বইটি গ্রহণ করে উপকৃত হলে বাধিত হবো।।
পরিশেষে স্বামীজির ভাষায় বলা যায় ---
কোনও বড় কাজই কঠোর পরিশ্রম ও কষ্ট স্বীকার ছাড়া হয়নি।'
সুমন নন্দী
সুন্দরবনে গোসাবা কোস্টাল থানার অন্তর্গত সাতজেলিয়ার ১০ নং লাহিড়ীপুর ১৯৭৫ জন্মগ্রহণ করেন।পিতা - অমৃতলাল মন্ডল, মাতা - লীলা মন্ডল।
শৈশবে সুন্দরবনের কৃষক পরিবারের সংগ্রামে বেড়ে ওঠা। কাকমারি প্রাইমারিস্কুল প্রাথমিক শিক্ষা ,শান্তি গাছি হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক পাশ ও রাঙাবেলিয়া উচ্চ মাধ্যমিকস্কুল থেকে উচচমাধ্যমিক । ক্যানিং বঙ্কিমসর্দার কলেজ থেকে বাংলা অনার্স নিয়ে বিএ পাশ ও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ও ক্যালকাটাগার্লস বিএড কলেজ থেকে বিএড প্রশিক্ষণ ।বর্তমানে মগরাহাট মরাপাই উচচমাধ্যমিক স্কুলের বাংলা বিভাগের শিক্ষিকা।
লেখিকা ,একাধারে কবি,নাট্যকার প্রাবন্ধিক ও সমাজসেবিকা। ২০১৯ সালে কলকাতা বই মেলায় তার কাব্যগ্রন্থ "অঞ্জলি "প্রকাশিত হয়।লেখিকা "অরণ্যদীপ" চ্যারিটেবল ট্রাস্টের সভাপতি।
উপমা মন্ডল
উপমা মন্ডলের জন্ম ১২ ই ডিসেম্বর,২০০৩, কোলকাতায়।ছেলেবেলা থেকেই ছন্দ মেলানো ছিল তার পছন্দের খেলা।পেশায় বাংলার শিক্ষিকা মা জয়শ্রী মন্ডলকে দেখাদেখি প্রথম ছড়া কাটা শুরু।বাবা ড. উত্তম কুমার মন্ডল পেশায় বাংলা বিভাগের অধ্যাপক।সুতরাং ছোটবেলা থেকেই কবির জীবন আবৃত হয় শিক্ষা-শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির চার দেওয়ালে।
নিবেদিতা বিদ্যাপীঠ থেকে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণের পর শিশুনিকেতন উচ্চবিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হন।পরবর্তীতে সোনারপুর বিদ্যাপীঠ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে বর্তমানে উপমা কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি অনার্স নিয়ে পাঠরতা।পড়াশুনার পাশাপাশি নাচ,গান, আঁকা,আবৃত্তি এবং কবিতা ও অনুগল্প লিখন তার বিশেষ শখ।
upomamandal26@gmail
চয়ন দত্ত
জন্ম কলকাতায়। ইতিহাসের ছাত্র। বর্তমানে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠরত। বেশ কিছু পত্র- পত্রিকায় বেরিয়েছে একাধিক লেখা। প্রথম কবিতাবই - 'কুয়াশার মতো ঘুম ' (২০২৩)
ভালোলাগা - ইতিহাস, কবিতা ও বর্ষা।